কক্সবাজার ভ্রমণ
কক্সবাজার ভ্রমণ
বিষয়টা কেমন হয় যদি সুমুদ্রে সূর্য্য অস্ত দেখতে দেখতে আড্ডা? আস্তে আস্তে দিগন্তে সূর্য্য হারিয়ে যাবে আর তখন আমাদের আড্ডা জমে ঊঠবে..! সাথে বন্ধু অথবা পরিবারের সদস্যরা।
ভ্রমন স্থানঃ
১. কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত (লাবনী, সুগন্ধা ও কলাতলী বীচ)
২. রামু (বিভিন্ন বৌদ্ধ বিহার)
৩. মেরিন ড্রাইভ
৪. দরিয়া নগর
৫. হিমছড়ি
৬. ইনানী সমুদ্র সৈকত
৭. রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ড
৮. মহেশখালী (আদিনাথ, রাখাইন পাড়া ও স্বর্ণ মন্দির)
ভ্রমণের সম্ভাব্য বর্ণনাঃ
- প্রথমদিন রাতে আমরা বাসে করে কক্সবাজারে উদ্দেশ্যে রওনা করবো।
- সকালে কলাতলী নেমে নাস্তা সেরে হোটেল এ উঠবো। হোটেলে উঠে একটু বিশ্রাম নিয়ে বের হবো বঙ্গোপোসাগরের অকৃত্রিম সৌন্দর্য উপভোগ করতে। দুপুরের পর যে যার মতো সময় কাটাতে পারবেন। বিচে অকৃত্রিম সুন্দর সূর্যাস্ত দেখতে দেখতে আড্ডা হবে। রাতের বিশেষ আকর্ষণে থাকবে সামুদ্রিক মাছ/মুরগীর বারবিকিউ।
- খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে বিচে সূর্যোদয় দেখবো।
তারপর আমরা জিপে করে চলে যাবো ইনানি বিচ। ফেরার পথে হিমছড়ি ভিউ পয়েন্ট এবং ঝরনা দেখে আসব। কেউ যেতে না চাইলে যে যার মতো সময় কাটাবে। - সন্ধ্যায় বাসে করে ঢাকা ফিরবো।
প্যাকেজে থাকছেঃ
- ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা এসি ননএসি বাস ভাড়া।
- কক্সবাজার ইনানী জিপ ভাড়া।
- ২ দিনের ৬ বেলা খাবার (সকাল/দুপুর/রাত)।
- ৬ বেলা খাবারের সাথে মিনারেল পানি।
- হোটেলে থাকা।
কক্সবাজার
প্যাকেজে যা যা থাকছে নাঃ
- যাত্রা বিরতিতে কোন প্রকার খাবার।
- ব্যক্তিগত কোন প্রকার খরচ
- ট্যুর প্লানের বর্হির্ভূত কোন প্রকার খরচ।
শর্তসমূহঃ
- বুকিং-এর টাকা অফেরত যোগ্য ( কোন সমস্যার কারনে ভ্রমনে যেতে না পারলে পরবর্তীতে যে কোন ভ্রমনে বুকিং এর টাকা সমন্বয় করা যাবে)।
- কনফার্ম করার ডেডলাইন: আসন ফাঁকা থাকা সাপেক্ষে বুকিং কনফার্ম করা যাবে।
- কনফার্ম করার জন্য ডেড লাইনের মধ্যে ৫০ ভাগ টাকা বুকিং মানি হিসেবে জমা দিয়ে বুকিং কনফার্ম করতে হবে।
- বাসের আসন ও রিসোর্টের রুম বণ্টনের ক্ষেত্রে আগে বুকিং দিলে আগে পাবেন ভিত্তিতে দেয়া হয়।