fbpx

সেন্ট মার্টিন ভ্রমণ

সেন্ট মার্টিন ভ্রমণ

সেন্ট মার্টিন্‌স দ্বীপ বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত একটি প্রবাল দ্বীপ। এটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ হতে প্রায় ৯ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং মায়ানমার-এর উপকূল হতে ৮ কিলোমিটার পশ্চিমে নাফ নদীর মোহনায় অবস্থিত। প্রচুর নারিকেল পাওয়া যায় বলে স্থানীয়ভাবে একে নারিকেল জিঞ্জিরাও বলা হয়ে থাকে। যাবেন নাকি সেই নারিকেল জিঞ্জিরায় আমাদের সাথে।

ভ্রমন স্থানঃ

১. সেন্টমার্টিন দ্বীপ
২. ছেড়া দ্বীপ

ভ্রমণের সম্ভাব্য বর্ণনাঃ
  • সন্ধ্যা ৭.৩০ এর বাসে ঢাকা থেকে টেকনাফ এর দিকে রওনা হবো।
  • ভোর বেলায় টেকনাফ পৌছে সকালের নাস্তা সেরে জাহাজে উঠে পড়ব। দুপুর নাগাদ পৌছে যাবো স্বপ্নের সেন্টমার্টিন। হোটেলে চেক ইন করে ফ্রেশ হব। এরপর দুপুরের খাবার খেয়ে গোসলের উদ্দেশ্যে বীচে নামব। বিকালে সমুদ্র থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে সন্ধ্যায় নিজেদের মতো বীচে সময় কাটাবো। তারপর রাতের খাবার খেয়ে ঘুম।
  • সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে চটজলদি নাস্তা সেরে ট্রলার নিয়ে চলে যাব ছেড়াদ্বীপ। ছেড়াদ্বীপ এ কিছু সময় কাটিয়ে ফিরব সেইন্টমার্টিন। এসে দুপুরের খাবার খাব। দুপুরে কিছুক্ষন বিশ্রাম নিয়ে নিতে পারেন। তারপর সবাই একসাথে চলে যাব পশ্চিম বীচে সূর্যাস্ত উপভোগ করতে। হোটেলে ফিরে আড্ডা দিতে দিতে চলবে বারবিকিউ এর আয়োজন। হৈ হুল্লোড়, গান বাজনা, ফানুস উড়ানো আর আড্ডাবাজির সাথে সমুদ্রের তাজা মাছের বারবিকিউ দিয়ে উদরপূর্তি শেষে সবাই ঘুমাতে চলে যাবো।
  • সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা করে নিজেদের মতো ঘুরতে বের হয়ে যাব। বীচে সাইকেল ভাড়া পাওয়া যায়। সাইকেল নিয়েও দ্বীপটা ঘুরে দেখতে পারেন। আবার কেউ সমুদ্রে নামতে চাইলে শেষ বারের মতো নামতে পারেন। তারপর ফ্রেশ হয়ে ব্যাগ গুছিয়ে হোটেল চেক আউট করে দুপুরের খাবার খেতে চলে যাব। বিকাল ৩টায় আমরা শিপে করে ফিরব টেকনাফ। টেকনাফ থেকে সরাসরি ঢাকার বাসে উঠবো।
প্যাকেজে থাকছেঃ
  • ঢাকা-টেকনাফ-ঢাকা নন এসি বাস
  • টেকনাফ-সেইন্টমার্টিন-টেকনাফ শিপের টিকেট।
  • হোটেলে থাকা
  • সেইন্টমার্টিন-ছেড়াদ্বীপ-সেইন্টমার্টিন ট্রলার ভাড়া।
  • যাত্রার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মূল খাবার
  • গাইড খরচ
সেন্ট মার্টিন
প্যাকেজে যা যা থাকছে নাঃ
  • যাত্রা বিরতিতে কোন প্রকার খাবার।
  • ব্যক্তিগত কোন প্রকার খরচ
  • ট্যুর প্লানের বর্হির্ভূত কোন প্রকার খরচ।
শর্তসমূহঃ
  • বুকিং-এর টাকা অফেরত যোগ্য ( কোন সমস্যার কারনে ভ্রমনে যেতে না পারলে পরবর্তীতে যে কোন ভ্রমনে বুকিং এর টাকা সমন্বয় করা যাবে)।
  • কনফার্ম করার ডেডলাইন: আসন ফাঁকা থাকা সাপেক্ষে বুকিং কনফার্ম করা যাবে।
  • কনফার্ম করার জন্য ডেড লাইনের মধ্যে ৫০ ভাগ টাকা বুকিং মানি হিসেবে জমা দিয়ে বুকিং কনফার্ম করতে হবে।
  • বাসের আসন ও রিসোর্টের রুম বণ্টনের ক্ষেত্রে আগে বুকিং দিলে আগে পাবেন ভিত্তিতে দেয়া হয়।